জুবেদা - দেশের প্রথম চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
বর্তমানে আমরা সমৃদ্ধ প্রযুক্তির চরম শিখরে পৌঁছে গেছি। মোবাইলের যুগে সবকিছুই হাতের মুঠোয়। বিনোদন জগতের প্রসঙ্গে বলিউডের নাম সর্বাঙ্গে। আর বলিউডের নামের সাথে অত:প্রেত ভাবে জড়িয়ে আছে নায়িকাদের নাম। চোখের সামনে ভেসে ওঠে সুন্দর সুন্দর নায়িকাদের চেহারা। মোবাইলের ওয়াল পেপার থেকে ঘরের দেয়াল সর্বত্রই।
কিন্তু সবদিনই এমনটি ছিল না, একেবারের শুরুর দিকে সিনেমা দেখা বড়লোকদের বিলাসিতার অঙ্গ ছিল, যা ছিল সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আজ সবকিছুই মুঠোয়, নিজের পছন্দের অভিনেতা, অভিনেত্রীর সিনেমা যখন, যেখানে খুশি দেখা যায়।
বিংশ শতাব্দীর শুরুতে পুরুষ কেন্দ্রিক সমাজে মেয়েদের পক্ষে যাত্রা, থিয়েটার, সিনেমায় অভিনয় করা এত সহজ ছিল না। সাল 1919 এ, ভারতের সিনেমার জনক ও প্রাণ পুরুষ বাবা সাহেব ফালকের হাত দিয়ে জন্ম নেওয়া দেশের প্রথম নির্বাক চলচ্চিত্র রাজা হরিশ্চন্দ্রে নায়িকার চরিত্রে এক জন পুরুষ অভিনয় করেছিল। প্রথম নায়িকা যিনি হিন্দী তথা অন্য ভারতীয় ভাষার ফিল্মে অভিনয়ের দরজা খুলে দিয়েছিলেন তিনি আর কেউ নয় ..সেই নায়িকার নাম "জুবেদা"।
12 বছর বয়সে জুবেদা হিন্দী সিনামায় পা রাখে, কোহিনুর ফিল্ম কোম্পানির হাত ধরে। বহু বাধা বিপত্তি পেরিয়ে জুবেদা সাল 1920 তে দিদি সুলতানার সাথে একত্রে পর্দায় পা রাখেন।
জুবেদার জন্ম 1908 সালে, গুজরাতের সুরাত শহরে, এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। পিতা
সাদি ইব্রাহিম মোহাম্মাদ ইয়াকুব খান -তৃতীয় ছিলেন নবাব। নবাব সাহেবের তিন কন্যা সুলতানা, জুবেদা ও শাহজাদী। জুবেদা দ্বিতীয় কন্যা। তিন বোনই অভিনয়ের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং সেই যুগে বহু সিনামায় অভিনয় করেছেন। সে যুগে ইজ্জতদার, সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়েদের বাহিরে আসার অনুমতি ছিল না ,সেখানে অভিনয় দূরঅস্ত।
জুবেদায় সে দরজা খুলে দেয় মহিলাদের জন্য।
বর্তমানে আমরা সমৃদ্ধ প্রযুক্তির চরম শিখরে পৌঁছে গেছি। মোবাইলের যুগে সবকিছুই হাতের মুঠোয়। বিনোদন জগতের প্রসঙ্গে বলিউডের নাম সর্বাঙ্গে। আর বলিউডের নামের সাথে অত:প্রেত ভাবে জড়িয়ে আছে নায়িকাদের নাম। চোখের সামনে ভেসে ওঠে সুন্দর সুন্দর নায়িকাদের চেহারা। মোবাইলের ওয়াল পেপার থেকে ঘরের দেয়াল সর্বত্রই।
কিন্তু সবদিনই এমনটি ছিল না, একেবারের শুরুর দিকে সিনেমা দেখা বড়লোকদের বিলাসিতার অঙ্গ ছিল, যা ছিল সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে। আজ সবকিছুই মুঠোয়, নিজের পছন্দের অভিনেতা, অভিনেত্রীর সিনেমা যখন, যেখানে খুশি দেখা যায়।
বিংশ শতাব্দীর শুরুতে পুরুষ কেন্দ্রিক সমাজে মেয়েদের পক্ষে যাত্রা, থিয়েটার, সিনেমায় অভিনয় করা এত সহজ ছিল না। সাল 1919 এ, ভারতের সিনেমার জনক ও প্রাণ পুরুষ বাবা সাহেব ফালকের হাত দিয়ে জন্ম নেওয়া দেশের প্রথম নির্বাক চলচ্চিত্র রাজা হরিশ্চন্দ্রে নায়িকার চরিত্রে এক জন পুরুষ অভিনয় করেছিল। প্রথম নায়িকা যিনি হিন্দী তথা অন্য ভারতীয় ভাষার ফিল্মে অভিনয়ের দরজা খুলে দিয়েছিলেন তিনি আর কেউ নয় ..সেই নায়িকার নাম "জুবেদা"।
12 বছর বয়সে জুবেদা হিন্দী সিনামায় পা রাখে, কোহিনুর ফিল্ম কোম্পানির হাত ধরে। বহু বাধা বিপত্তি পেরিয়ে জুবেদা সাল 1920 তে দিদি সুলতানার সাথে একত্রে পর্দায় পা রাখেন।
জুবেদার জন্ম 1908 সালে, গুজরাতের সুরাত শহরে, এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। পিতা
সাদি ইব্রাহিম মোহাম্মাদ ইয়াকুব খান -তৃতীয় ছিলেন নবাব। নবাব সাহেবের তিন কন্যা সুলতানা, জুবেদা ও শাহজাদী। জুবেদা দ্বিতীয় কন্যা। তিন বোনই অভিনয়ের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং সেই যুগে বহু সিনামায় অভিনয় করেছেন। সে যুগে ইজ্জতদার, সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়েদের বাহিরে আসার অনুমতি ছিল না ,সেখানে অভিনয় দূরঅস্ত।
জুবেদায় সে দরজা খুলে দেয় মহিলাদের জন্য।