মহাপ্রস্থানের অভিমুখে
রোদ শীতল
তপ্ত ছায়া
পেল বর
অভিশপ্ত জীবন।
পঞ্চপতি পাঞ্চালি
ঘরকন্নায় খুশি
ঠোঁটের কোণে
অমলিন হাসি।
সোনালী বালু
ঝিরঝির ঝরে
উথাল পাথাল
উদাসী মনে।
বুদ্ধির লোপ
সত্তার লোভে
দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে
সন্দেহের ঘেরাটোপে।
ছিল পথদর্শক
হল পথভ্রম
ছিল আপন
হল পর।
কাঁচের পাত্র
চকচক করে
হিংস্রের চোখ
জ্বলজ্বল করে।
জলজ্যান্ত অবয়ব
দেখলেই ছু-মন্তর
সৃষ্ট অতিষ্ঠ
দুষ্ট উৎফুল্ল।
অকর্মণ্যর ঢেঁকি
নয়নের মণি
বুদ্ধির নাশ
করে সর্বনাশ।
দ্রৌপদীর ব্রস্ত্রহরণ
দেখলো গুণীজন
অশনি সংকেত
উপস্থিত শিয়রে।
শিগ্রিই বাজবে
যুদ্ধের দামামা
মাটিতে ছুটবে
রক্তের ফোয়ারা।
মনের তলোয়ার
বিমুখ শত্রুবিনাশে
কপটতার বাজার
ভরপুর মুখোশে।
ধৃতরাষ্টের বুক
করে ধুকপুক
পার্থের সারথী
চতুর পার্থসারথী।
অষ্টাদশ দিবস
দেখলো রঙ্গরস
বীরত্ব, অমরত্বের
কুটিলতা চতুরতার।
দুষ্টের দমন
সৃষ্টের জয়
জয়ীর উল্লাস
পরাজিতের আর্তনাদ।
নড়বড়ে লতা
দাঁড়িয়ে ওঠে
প্রকৃতির নিয়ম
বিপরীত অভিমুখে।
মহাপ্রস্থানের অভিমুখ
ঝকঝকে তকতকে
সময় পেরোলো
পূর্ন্যার্থী কই?
ধর্মরাজও গ্রস্থ
মিথ্যার গ্রাসে
নরক দর্শন
জুটলো ভাগ্যে।
অন্তিম ক্ষণে
কালঘাম ছুটে
স্বর্গের পথ
পঙ্কিল কষ্টকর।
রোদ শীতল
তপ্ত ছায়া
পেল বর
অভিশপ্ত জীবন।
পঞ্চপতি পাঞ্চালি
ঘরকন্নায় খুশি
ঠোঁটের কোণে
অমলিন হাসি।
সোনালী বালু
ঝিরঝির ঝরে
উথাল পাথাল
উদাসী মনে।
বুদ্ধির লোপ
সত্তার লোভে
দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে
সন্দেহের ঘেরাটোপে।
ছিল পথদর্শক
হল পথভ্রম
ছিল আপন
হল পর।
কাঁচের পাত্র
চকচক করে
হিংস্রের চোখ
জ্বলজ্বল করে।
জলজ্যান্ত অবয়ব
দেখলেই ছু-মন্তর
সৃষ্ট অতিষ্ঠ
দুষ্ট উৎফুল্ল।
অকর্মণ্যর ঢেঁকি
নয়নের মণি
বুদ্ধির নাশ
করে সর্বনাশ।
দ্রৌপদীর ব্রস্ত্রহরণ
দেখলো গুণীজন
অশনি সংকেত
উপস্থিত শিয়রে।
শিগ্রিই বাজবে
যুদ্ধের দামামা
মাটিতে ছুটবে
রক্তের ফোয়ারা।
মনের তলোয়ার
বিমুখ শত্রুবিনাশে
কপটতার বাজার
ভরপুর মুখোশে।
ধৃতরাষ্টের বুক
করে ধুকপুক
পার্থের সারথী
চতুর পার্থসারথী।
অষ্টাদশ দিবস
দেখলো রঙ্গরস
বীরত্ব, অমরত্বের
কুটিলতা চতুরতার।
দুষ্টের দমন
সৃষ্টের জয়
জয়ীর উল্লাস
পরাজিতের আর্তনাদ।
নড়বড়ে লতা
দাঁড়িয়ে ওঠে
প্রকৃতির নিয়ম
বিপরীত অভিমুখে।
মহাপ্রস্থানের অভিমুখ
ঝকঝকে তকতকে
সময় পেরোলো
পূর্ন্যার্থী কই?
ধর্মরাজও গ্রস্থ
মিথ্যার গ্রাসে
নরক দর্শন
জুটলো ভাগ্যে।
অন্তিম ক্ষণে
কালঘাম ছুটে
স্বর্গের পথ
পঙ্কিল কষ্টকর।