এক মুঠো বালু
কাঁচের পাত্রে সঞ্চিত এক মুঠো সোনালী বালু
নিশ্চিৎ তোমারই রাখা
ধীরে ধীরে ঝরে পড়ছিল সুক্ষ ছিদ্র বেয়ে
ঠিক যেমন পৃথিবীর আহ্নিক-বার্ষিক গতির মত।
কানে বাজছিল শিরশিরে ক্ষীণ সুর
কিছু যেন বলছিল তারা!
শুনেছো কি?
সময়ের প্রতিটি ক্ষণে ক্ষণে
সে পাত্র করেছে ধারণ ভিন্ন ভিন্ন আকার,
বিষয়টি কিন্তু চোখ এড়ায়নি
তুমি লক্ষ্য করেছো কি?
লক্ষ্য করেছো কি অবশেষ বালুর স্থান-কাল?
যে ছিল উপরে, ক্ষনিকেই সে ভূলুণ্ঠিত পদতলে!!!
সে পাত্রকে কি করতে পারো উলটপালট?
নিজের মনমাফিক ,প্রকৃতির নিয়মের বিরুদ্ধ....
সময়ের বিপরীত অভিমুখে।
ভেবে দেখো!!
সে পাত্রের বালু, সোনালীই থাকবে
যতই না করো উলটপালট।
কিন্তু মনে মাঝের চাপা বোঝ, আশা-আকাঙ্খা
ইচ্ছে, অনিচ্ছে, ছোট্ট ছোট্ট রংবেরঙের খুশি
যুগ যুগ ধরে চাপা পড়ে থাকে, পৃথিবীসম বোঝ তলে
ধিক ধিক করে জ্বলতে থাকে সুপ্ত আগুনের মত
অনেক ওলটপালট করেছো সময়ে-অসময়ে
এখনও ঝরছে ঝির ঝির করে.....।
নিজ অংশের সেই অবশিষ্ট সোনালী বালুকে,
পারবে কি সুবিচার দিতে?
কাঁচের পাত্রে সঞ্চিত এক মুঠো সোনালী বালু
নিশ্চিৎ তোমারই রাখা
ধীরে ধীরে ঝরে পড়ছিল সুক্ষ ছিদ্র বেয়ে
ঠিক যেমন পৃথিবীর আহ্নিক-বার্ষিক গতির মত।
কানে বাজছিল শিরশিরে ক্ষীণ সুর
কিছু যেন বলছিল তারা!
শুনেছো কি?
সময়ের প্রতিটি ক্ষণে ক্ষণে
সে পাত্র করেছে ধারণ ভিন্ন ভিন্ন আকার,
বিষয়টি কিন্তু চোখ এড়ায়নি
তুমি লক্ষ্য করেছো কি?
লক্ষ্য করেছো কি অবশেষ বালুর স্থান-কাল?
যে ছিল উপরে, ক্ষনিকেই সে ভূলুণ্ঠিত পদতলে!!!
সে পাত্রকে কি করতে পারো উলটপালট?
নিজের মনমাফিক ,প্রকৃতির নিয়মের বিরুদ্ধ....
সময়ের বিপরীত অভিমুখে।
ভেবে দেখো!!
সে পাত্রের বালু, সোনালীই থাকবে
যতই না করো উলটপালট।
কিন্তু মনে মাঝের চাপা বোঝ, আশা-আকাঙ্খা
ইচ্ছে, অনিচ্ছে, ছোট্ট ছোট্ট রংবেরঙের খুশি
যুগ যুগ ধরে চাপা পড়ে থাকে, পৃথিবীসম বোঝ তলে
ধিক ধিক করে জ্বলতে থাকে সুপ্ত আগুনের মত
অনেক ওলটপালট করেছো সময়ে-অসময়ে
এখনও ঝরছে ঝির ঝির করে.....।
নিজ অংশের সেই অবশিষ্ট সোনালী বালুকে,
পারবে কি সুবিচার দিতে?