চুপিচুপি
বহুদিন আগে...…
দিনক্ষণ ঠিকমতো মনে পড়ছে না,
আমি নিজের হাতে লিখেছিলাম-'আনন্দী'।
কেন? কেনোর উত্তর জানি না,
তবে বেশ কয়েকবার ভেবেছি...কেন?
মনে হয়.…..
শুকনো হৃদয়ে জলের ছিটের প্রলেপর চেষ্টা মাত্র।
আশা! নিরাশা!! সদার্থক কথা
আশা করি, মিটবে না সে লেখা
নিরাশার কথা এখনও ভাবিনি
বলপূর্বক নয়, স্বেচ্ছায়ই লিখেছিলাম...চুপিচুপি।
কাগজের টুকরো নয় যে ভুলে যাবো,
রাখবো না বইয়ের পাতায়
দেরাজের কোণেও ছুটবে না....
তাই তো লিখেছি হাতের মাঝে।
অগ্রিম ফলের আশা করা বৃথা
আগামীর ঠিকুজিটা ঠিকমতো দেখা হয়নি
মনে হয়....আমার ভালোবাসার অন্তক্ষরণ
চারার মত বেড়ে উঠবে , সাক্ষাপ্রশাখা মেলে
আমার সাথে বাড়বে 'আনন্দীর' পরিধি,
হাতের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত পর্যন্ত
নোয়নজুড়ে দেখবো .....
কিন্তু নিয়তির লেখা খণ্ডাবে কে....
হাতের লেখা হাতের মাঝেই ছটপট করে
হৃদ কুটিরের সদর দরজা হাট করে খোলা
আনন্দি এলো না.....
হঠাৎ করেই একদিন
দিনক্ষণ ঠিকমতো মনে করতে পারছি না
হাতের মাঝে দৃষ্টি পড়তেই
এক সুরেলি কণ্ঠস্বরের কালবৈশাখী......!!
এই যে মশাই, মগের মূলক পেয়েছেন নাকি?
কি ভেবে লিখেছেন.......? পাগল নাকি?
বুঝলাম তুমিই আনন্দী..…..
বহুক্ষণ ধরে হম্বিতম্বি...শাঁসানি
গণধোলাইয়ের শেষে....যন্ত্রনায় ছটপট করি
মাঝ রাস্তায়.....আবৃত উৎসুখের মাঝে
শরীরের যন্ত্রণা অনুভব করি নি....
ভিন্ন ধরনের যন্ত্রণায় বিদগ্ধ মন.......।
তুমি চলে গেলে আর আমি....
চুপিচুপি লিখলাম- ' আনন্দী তোমায় ভালোবাসি'।
ধীরে ধীরে শব্দগুলো বাক্যে পরিণত হয়।
এক একটি বাক্য মিলে পূর্ণ হয় এক সম্পূর্ণ লেখ
সবই আছে ....নেই কোনও নেই এর অভিমান
নিরাশার কথা এখনও ভাবিনি
বলপূর্বক নয়, স্বেচ্ছায়ই লিখেছিলাম...চুপিচুপি।
শুকিয়ে গেছে অভিমানের স্রোত।
তালু বন্দী আশা বদলে যায় নিরাশার আঁধারে
আশা ছিল বুকের মাঝে
আর তুমি চলে গেলে......
ভাবছি এখন .... অন্তত একটিবারের জন্যেও
শুনাতে চাই হৃদয়ের স্পন্দন
ভুল বুঝো না স্বেচ্ছায় বলছি...।
দিনক্ষণ ঠিকমতো মনে পড়ছে না,
আমি নিজের হাতে লিখেছিলাম-'আনন্দী'।
কেন? কেনোর উত্তর জানি না,
তবে বেশ কয়েকবার ভেবেছি...কেন?
মনে হয়.…..
শুকনো হৃদয়ে জলের ছিটের প্রলেপর চেষ্টা মাত্র।
আশা! নিরাশা!! সদার্থক কথা
আশা করি, মিটবে না সে লেখা
নিরাশার কথা এখনও ভাবিনি
বলপূর্বক নয়, স্বেচ্ছায়ই লিখেছিলাম...চুপিচুপি।
কাগজের টুকরো নয় যে ভুলে যাবো,
রাখবো না বইয়ের পাতায়
দেরাজের কোণেও ছুটবে না....
তাই তো লিখেছি হাতের মাঝে।
অগ্রিম ফলের আশা করা বৃথা
আগামীর ঠিকুজিটা ঠিকমতো দেখা হয়নি
মনে হয়....আমার ভালোবাসার অন্তক্ষরণ
চারার মত বেড়ে উঠবে , সাক্ষাপ্রশাখা মেলে
আমার সাথে বাড়বে 'আনন্দীর' পরিধি,
হাতের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত পর্যন্ত
নোয়নজুড়ে দেখবো .....
কিন্তু নিয়তির লেখা খণ্ডাবে কে....
হাতের লেখা হাতের মাঝেই ছটপট করে
হৃদ কুটিরের সদর দরজা হাট করে খোলা
আনন্দি এলো না.....
হঠাৎ করেই একদিন
দিনক্ষণ ঠিকমতো মনে করতে পারছি না
হাতের মাঝে দৃষ্টি পড়তেই
এক সুরেলি কণ্ঠস্বরের কালবৈশাখী......!!
এই যে মশাই, মগের মূলক পেয়েছেন নাকি?
কি ভেবে লিখেছেন.......? পাগল নাকি?
বুঝলাম তুমিই আনন্দী..…..
বহুক্ষণ ধরে হম্বিতম্বি...শাঁসানি
গণধোলাইয়ের শেষে....যন্ত্রনায় ছটপট করি
মাঝ রাস্তায়.....আবৃত উৎসুখের মাঝে
শরীরের যন্ত্রণা অনুভব করি নি....
ভিন্ন ধরনের যন্ত্রণায় বিদগ্ধ মন.......।
তুমি চলে গেলে আর আমি....
চুপিচুপি লিখলাম- ' আনন্দী তোমায় ভালোবাসি'।
ধীরে ধীরে শব্দগুলো বাক্যে পরিণত হয়।
এক একটি বাক্য মিলে পূর্ণ হয় এক সম্পূর্ণ লেখ
সবই আছে ....নেই কোনও নেই এর অভিমান
নিরাশার কথা এখনও ভাবিনি
বলপূর্বক নয়, স্বেচ্ছায়ই লিখেছিলাম...চুপিচুপি।
শুকিয়ে গেছে অভিমানের স্রোত।
তালু বন্দী আশা বদলে যায় নিরাশার আঁধারে
আশা ছিল বুকের মাঝে
আর তুমি চলে গেলে......
ভাবছি এখন .... অন্তত একটিবারের জন্যেও
শুনাতে চাই হৃদয়ের স্পন্দন
ভুল বুঝো না স্বেচ্ছায় বলছি...।