লজ্জায় আড়ষ্ট কুমারী জননী
খুঁজে পায়নি সেদিন গলির বহির্গমন
তারপরই নিমজ্জিত হয়েছে নিষিদ্ধ আধাঁরের নরকে প্রতিদিন
ভেবেছিলাম বাড়িয়ে দেবো হাতখানি
এগোতে পারিনি, আত্মবিশ্বাসের অভাবে
জীবন আহুতির তামাশা দেখেছিল নির্বাক মনুষ্যত্ব
পড়েছিল অসাড় পরিযায়ী লাশ, বেওয়ারিশ।
অনেক দীর্ঘ ছিল সেই রাতটি
টিকরে উঠেছিল শহরের আলো
অল্প অল্প শীত করছিলো……
বুঝলাম ঠাণ্ডাটা একেবারে হাড়ে গিয়ে লেগেছে।
প্রশংসিত হয়েছিলাম, ভেতরে বাহিরে…চতুর্দিকে
কিন্তু উত্তরে শুধু ধন্যবাদ ছাড়া আর কিছু বলা যায় কি ?
অসহায় লাগে যদি প্রশংসা বাক্যের মধ্যেও কেউ যখন এঁকে দেয় সূক্ষ্ম ছবি।
শেষ প্রান্তে এসে দাঁড়িয়ে আছি
ভিড়ের দৈর্ঘ্য দিনদিন বৃদ্ধি পাবে
জ্যাম লেগেছে রাত দুপুরে
তন্দ্রার ভেতরে সেই দু:স্বপ্নের জীর্ণ রাত
দূর থেকে ভেসে আসে লাশের গন্ধ
আবছা আবছা দেখি মৃত্যুর নগ্ন-নৃত্য
বিকৃত মস্তিষ্কের চিন্তাধারাটা ঠকায়নি কোনদিনই
ডিপ্রেশনের দ্বিতীয় ধাপ চলছে কিনা জানি না?
সম্ভব হলে সূচিপত্রে আলোকপাত করবো ভাবছি...।।